মেয়েদের ঘরে বসে ইনকাম করার ৮ টি সেরা উপায় ২০২৫

By hemalbhuiyan62@gmail.com

Published On:

আসসালামু আলাইকুম,

প্রিয় পাঠক: আপনি যদি একজন মেয়ে হন এবং আপনি যদি চান নিজেই ঘরে বসে ইনকাম করার তাহলে আজকের পোস্টটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। কারণ এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা এ টু জেড ভাবে আলোচনা করব কিভাবে একজন গৃহিণী বা একজন মেয়ে ঘরে বসেই ইনকাম করতে পারে সেই ব্যাপারে। তাই আপনি যদি এই বিষয়ে গুগলে সার্চ করে ভালো কোন রেজাল্ট না পান তাহলে আজকের পোস্টটি সম্পূর্ণ করতে থাকুন। কারণ এই পোস্টে আপনি প্রায় সকল উপায় জানতে পারবেন ঘরে বসে ইনকাম করার তো দেরি কেন চলুন শুরু করা যাক?

আজকের দিনে বেশিরভাগ পরিবারে দেখা যায় ,স্বামী-স্ত্রী উভয়ে কিন্তু উপার্জন করছেন। যদি দুজনের উপার্জন করার দরকার পড়ে নাও থাকে তাহলেও কিন্তু যদি একজন স্ত্রি বা একজন গৃহিনী তিনি যদি উপার্জন করেন তাহলে কিন্তু পরিবারে তার সম্মান তার মতামতের গুরুত্ব সবকিছু কিন্তু অনেকাংশে বেড়ে যায়।

এটা কিন্তু আমরা সকলেই জানি আসলে বাংলাদেশের পেক্ষাপটে এখনো কিন্তু অনেক পরিবার রয়েছে, যেখানে নারীদেরকে সেভাবে মূল্যায়ন করা হয় না, আবার অনেক পরিবার রয়েছে যেখানে দেখবেন নারীদেরকে কিন্তু সম্মান দেয়া হয়

একই গ্রামে গ্রামের ক্ষেত্রেও একই গ্রামে পাশাপাশি দুইটা বাড়িতে একটা বাড়ি নারীকে হয়তোবা খুব একটা বেশি তার মতামতের মূল্যায়ন করা হয় না , আর একটা বাড়িতে একজন নারী যা বলছেন তাই কিন্তু হয়ে থাকে। এর কারণটা আসলে কি?

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এমন একটা কারণ হয়ে থাকে যে আসলে যে উপার্জন করে না, তার মতামতের গুরুত্ব কিন্তু বেশির ভাগ সবাই নিতে চায় না, বা নেয় না বা তাকে খুব একটা বেশি সেভাবে মতামতের দিক থেকে তার কিন্তু কোনো প্রাধান্য দেওয়া হয় না, বা গুরুত্ব দেওয়া হয় না। কিন্তু যখন ই একজন নারী সে উপার্জন করছেন একজন গৃহিণী সে যখন উপার্জন করছেন তখন কিন্তু স্বাভাবিকভাবেই তার প্রতি পরিবারের অন্যান্য সবার রেস্পেক্ট অনেক বেড়ে যায়, প্লাস তার মতামতের কেন সবসময় গুরুত্ব দেয়া হয়।

সো নারীরা যদি উপার্জন করে থাকে প্রথমত একটা সংসারের যখন একাধিক একাধিক ব্যক্তি যখন উপার্জন করেন তখন কিন্তু সে সংসারটা স্বাভাবিকের তুলনায় একটু বেশি স্বচ্ছল হতে পারে, কেননা ধরেন একজন ইনকাম করলে মাসে ২০ হাজার আর একজনক জদি ৫০০০ ও ইনকাম করে থাকেন তাও কিন্তু তার ইনকামটা ২০ হাজার না হয় হয়ে যাচ্ছে ২৫ হাজার। তো সেই ক্ষেত্রে কিন্তু তাদের স্বচ্ছলতা আরেকটু বেশি গ্র হয়। যদি একজন করে সেখানে একজনের উপর চাপ থেকেই যায়। আর আমাদের দৃষ্টিকোণ থেকেও আমাদের আসলে এই যে সমাজ ব্যবস্থা সেটা এমনভাবে বিল্ডআপ হয়েছে, যেখানে নারীদেরকে একটু নেকলেট করা হয় বাট তারপরেও

যদি একটু উপার্জন করেন নারীরা, তাহলে কিন্তু তাদেরকে অনেক বেশি মূল্যায়ন করা হয়। কিন্তু কেমন হয় যদি আপনি একজন নারী এবং আপনি আপনার সংসার কন্ট্রিবিউট করছেন বেশ ভালোভাবেই প্লাস আপনি আপনার বাড়িতে থেকে আপনি আপনার সংসার কাজগুলো করতে পারছেন?  আমি আজকের ব্লগে মেয়েদের জন্য পাঁচটি এ্যার্নিং টিপস শেয়ার করবো যেগুলো আপনি বাড়িতে বসেই করতে পারবেন, তো আপনি একদিক থেকে সংসার কন্ট্রিবিউট করতে পারছেন, অন্যদিক থেকে আপনি আপনার সাংসারিক কাজ গুলোও দেখে রাখতে পারছেন।

১। ফ্রিল্যান্সিং 

ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি সেক্টর যেটা কিন্তু বর্তমানে আমাদের দেশে খুবই জনপ্রিয়, এবং এটা চাহিদাও কিন্তু দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। কেননা বর্তমানে এ কিন্তু অনেক কিছুই আমাদের অফলাইন জগত থেকে অনলাইন জগতে ট্রানস্ফার হয়েছে। আমরা এখন অনেক কিছুই অনলাইনে করে থাকি। অনলাইনে যখন একটি বিজনেস গ্রোথ করে তখন কিন্তু এই বিজনেসটা চালানোর জন্য একজন ওয়েব ডেভেলপার এর দরকার পড়ে। একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার দরকার পড়ে , একজন এসইও এক্সপার্ট দরকার পড়ে তারা কিন্তু এই বিজনেস এর বিভিন্ন পোর্শন গুলো তারা কিন্তু দেখে, তারা কিন্তু এই ব্যাপারগুলা দেখা যাচ্ছে একটা বিজনেস কে গ্রোথ করতে তারা কিন্তু সাহায্য করে।

একইভাবে বিদেশের যে কোম্পানিগুলো আছে প্রচুর কোম্পানি রয়েছে তারা নিয়মিত এই কাজগুলোর জন্য ওয়েব ডেভলপমেন্ট কাজের জন্য তাদের ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য। একজন ওয়েব ডেভলপারকে হায়াত করেন। বিভিন্ন লোগো তৈরি বলেন, টি-শার্ট ডিজাইন বলেন,  ডিজাইনিং বলেন যে কোন ক্ষেত্রে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হায়ার করেন সার্চ ইঞ্জিনের কাজ করার জন্য একজন এসইও এক্সপার্ট হায়ার করেন , তাদের কনটেন্ট এর জন্য একজন কনটেন্ট রাইটারকে হায়ার করেন। এই ভাবে কিন্তু ফ্রীলান্স জব গুলো কিন্তু কন্টিনিয়াসলি অনেক বেশি গ্রহ এবং এখান থেকে কিন্তু আপনি অনেক বেশি আর্নিং করতে পারছেন।

এটা কিন্তু মেয়েদের  জন্য অনেক ভালো একটি অপশন যে আপনি আপনার বাড়িতে বসেই কাজ করতে পারছেন। মানে আপনি আপনার বাড়িতে বসে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারছেন , আপনার টাকাটা প্রতিমাসে আপনি যে আর্নিং টা করবেন সেটা যখন আপনার একাউন্টে জমা হবে আপনি কিন্তু সেটা সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে নিয়ে আসতে পারছেন, পাশাপাশি যেহেতু আপনি বাড়িতে থাকছেন সেহেতু আপনি আপনার সংসারিক কাজ গুলো ও দেখে রাখতে পারছেন।

২। ব্লগিং

ব্লগিং কিন্তু প্যাসিভ ইনকামের কিন্তু জন্য খুব ভালো একটা ওয়ে আপনি ব্লগিংয়ের মাধ্যমে এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে পারবেন। অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও আরও অনেক ধরনের আর্নিং ব্লগিংয়ের মাধ্যমে করা পসিবল। ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রে আপনাকে ওয়েবসাইট তৈরি করতে মানতে হবে। সে ক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেস অথবা ব্লগারের হেল্প  নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনার একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা খুবই সহজ হয়ে যাবে।

আপনাকে ডিজাইনিং এর জন্য কিছু গ্রাফিক্সের কাজ জানতে হবে, আপনাকে এসইওর কাজগুলো জানতে হবে, আর হচ্ছে আপনাকে কনটেন্ট রাইটিং করতে হবে। ভাল ভাল কনটেন্ট লিখতে হবে কেননা কনটেন্ট যদি ভালো না হয় তাহলে কিন্তু আপনার কনটেন্ট এসে কেও পড়বে না। তো আপনাকে এই বিষয়গুলো জানতে হবে আর আপনি যদি এ বিষয়গুলো না জেনে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনি ইনভেস্টমেন্ট এর মাধ্যমে এই জিনিসগুলো আপনি বাইরের অন্য কাউকে দিয়ে কিন্তু করে নিতে পারেন। আপনি হয়তোবা অন্য কাউকে হায়ার করলেন সেই আপনার কিছু কনটেন্ট লিখে দিলো, কেও আপনার এসিওর কাজ করে দিল। সে ক্ষেত্রে আপনাকে ইনভেস্টমেন্ট করতে হবে।

আর আপনাদের ইনভেস্টমেন্টের ক্যাপাসিটর না থেকে থাকে তাহলে আপনি এই জিনিসগুলো নিজে শিকে নিয়ে তারপর আপনি এগুলো নিয়ে কাজ করতে পারেন। আপনি ওয়ার্ডপ্রেস এর কিছু টিউটোরিয়াল দেখে নিন ওয়ার্ডপ্রেসে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করা খুব একটা কঠিন কিছু না, ভালো একটা থিম নিয়ে আপনি ওয়ার্ড প্রেস দিয়ে ওয়েবসাইটের কাজ করতে পারেন। এরপরে ধরেন গ্রাফিক্সের কাজ আপনি এডোবি ইলাস্ট্রেটর ফটোশপ এগুলোর দরকার নাই এগুলো প্রফেশনাল লেভেলের কাজের জন্য দরকার পড়ে।

আপনি ক্যানভা অ্যাপ দিয়ে বেসিক কাজগুলো করে নিতে পারবেন, এরপরে এসইও আপনি কিন্তু এস ইওর অনেক টিউটোরিয়াল ইউটিউব এবং google এ  পেয়ে যাবেন। পাশাপাশি বিভিন্ন ওয়েবসাইটেও এসইওর অনেক ট্রিকস এন্ড টিপ কিন্তু শেয়ার করা হয়ে থাকে, আর কনটেন্ট রাইটিংয়ের ক্ষেত্রে আপনি নিজে আস্তে আস্তে লিখতে লিখতে আপনার দক্ষতা চলে আসবে। তখন আপনি খুব সুন্দর সুন্দর কনটেন্ট লিখতে পারবেন, এবং সেগুলো কিন্তু আপনার ওয়েবসাইটে আপলোড এর মাধ্যমে গুগল এডসেন্স থেকে এফিলিয়েটের মাধ্যমে বা কোন কোম্পানি প্রমোশন এর মাধ্যমে আপনি কিন্তু সেখান থেকে আর্নিং করতে পারবেন।

বা একটা ওয়েবসাইট সেল করার মাধ্যমেও অনেক বেশি আর্নিং করতে পারবেন।

৩। ইউটিউব

ইউটিউব কিন্তু বর্তমান সময়ে অনেক জনপ্রিয় একটি প্লাটফর্ম অনেকে কিন্তু ইউটিউবে আসছেন, তারা কিন্তু নিয়মিত কাজ করছেন। ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করছেন এবং সেখান থেকে যখন তাদের আর্নিং-এর রিকোয়ারমেন্ট গুলো যখন ফিলাপ হয়ে যাচ্ছে তখন কিন্তু তারা ইউটিউবে থেকে আর্নিং করতে পারছেন। আপনি একজন গৃহিণী হিসেবে আপনি যে কাজগুলো পারেন বা জানেন আপনি সেই বিষয়গুলো শেয়ার করতে পারেন।

ধরুন আপনি ভাল রান্না করতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল ক্রিয়েট করে সেখানে আপনার রান্নার নিয়মিত প্রতিদিন যে রান্না গুলো করছেন বা মাঝে মাঝে সপ্তাহের দুই চারদিন যে ভাল ভাল রান্না গুলো করছেন সেগুলো কিন্তু ভিডিও করে আপনি কিন্তু এটি আপলোড করতে পারেন। এই ধরনের ভিডিওর কিন্তু জনপ্রিয়তা অনেক বেশি কেননা আপনি এই রান্না সংক্রান্ত চ্যানেলের ভিডিও গুলো জদি তাহলে দেখবেন এই সমস্ত ভিডিওতে লক্ষ লক্ষ ভিজিটর বা ভিউ আসছে। সো এখান থেকে ইনকামের পসিবিলি টাও তাও কিন্তু অনেক বেশি।

এছাড়াও ধরুন আপনি ভালো গান গাইতে পারেন, ভালো কবিতা আবৃত্তি করতে পারেন।  বা গিটার বাজাতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনি এই দক্ষতা গুলা আপনি ক্যামেরা নিয়ে আপনার মোবাইলটা নিয়ে বসে গেলেন যে আপনি আপনার এই গানটা গাইলেন কবিতাটা আবৃত্তি করলেন , করে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করা শুরু করে দেন। দেখবেন আস্তে আস্তে কিন্তু আপনার ইউটিউবে ধী ওয়ার্ডস আসতে শুরু করেছে সেই সাথে সাবসক্রাইবার বেড়ে যাবে। যখন এডসেন্স আসবে তখন কিন্তু আপনি ভালো একটা আর্নিং করতে পারবেন। পরবর্তীতে চাইলে আপনি অন্যান্য ইউটিউব থেকে ইনকামের আরো অনেক প্রসেস রয়েছে আপনি চাইলে পরবর্তীতে সেগুলোর মাধ্যমে আপনি আর্নিং করতে পারবেন।

৪। হাতের কাজ করে উপার্জন

বাংলাদেশে মেয়ে রয়েছেন যারা কিন্তু বিভিন্ন হাতের কাজ অনেক ভালোভাবে পারেন , যেমন একটা প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে একটা সুন্দর একটা ডিজাইন তৈরি করা। বা একটা ফুলদানি তৈরি করা, বেতের একটা দেখাচ্ছে মোড়া তৈরি করা। বা পুতুল তৈরি করা। বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর ডিজাইন হইতে পারে

বা আপনি নকশি কাঁথা তৈরি করতে পারেন।

তো এই জিনিসগুলো যদি আপনি করতে পারেন। তাহলে জাস্ট আপনি এই জিনিসগুলো তৈরি করুন করে একটা ইউটিউব চ্যানেল ক্রিয়েট করে, বা একটা ফেসবুক পেজ ক্রিয়েট করে আপনার প্রমোশনটা করতে পারেন।

আমি এখানে শুধু প্রমোশনের জন্য বলছি, আপনি একটা ইউটিউব , আপনি একটি ফেসবুক পেজ ক্রিয়েট করুন করে সেখানে আপনার এই তৈরি করার জিনিসগুলো আপনি সেখানে জাস্ট পোস্ট করে দিন। এবং আপনি একটা তার জন্য বিভিন্ন আপনি তার যে ভ্যালুটা রাখতে চান আপনি সেই ভালো টা এড করে দিন দিয়ে আপনি পোস্টগুলো করতে থাকুন। এর পরে যেটা করবেন যে একজনের এক্সপার্ট হায়ার করে এবং টা রান করেন আপনার আপনার ফেসবুক পেজের এড রান করে দিন। এতে করে আস্তে আস্তে আপনার ফেসবুক পেজ এবং ইউটিউব চ্যানেল গ্রোথ হতে থাকবে আর আপনি সেখান থেকে একটা ভালো পরিমাণ এমাউন্ট আর্নিং করতে পারবেন।

চলুন এবার কিছু দুর্দান্ত ব্যবসার উপায় দেখে নেওয়া যাক। যেই উপায় অবলম্বন করলে মেয়েরা খুব সহজেই ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবে।।

বর্তমান সময়ে কর্মক্ষেত্রে নারীরা পুরুষদের তুলনায় অনেকটাই কিন্তু এগিয়ে রয়েছে। শুধুমাত্র চাকরির ক্ষেত্রেই নয়। বর্তমানে মেয়েরা ব্যবসার ক্ষেত্রেও বেশ সফল।

১। ঘরে তৈরি খাবারের ব্যবসা

বর্তমান সময়ে তুমুল একটি জনপ্রিয় ব্যবসা হল ঘরে তৈরি খাবারের ব্যবসা। আপনার রান্নার হাত যদি ভাল হয় তবে, এই ব্যবসাটি হতে পারে আপনার ভাগ্য পরিবর্তনের হাতিয়ার। কারণ বর্তমান সময়ে হাতে তৈরি খাবার বিক্রি করার অনেক গুলো সহজ মাধ্যম রয়েছে।

সবচেয়ে বড় কথা আপনি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে। এবং গ্রুপের মাধ্যমে কোন কমিশন দেয়া ছাড়াই খাবার বিক্রি করতে পারবেন। এছাড়াও অনেকগুলো ফুড ডেলিভারি অ্যাপ এবং ওয়েবসাইট রয়েছে। যাদের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার আপনার কাঙ্খিত খাবার গুলো বিক্রি করতে পারবেন।

এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো;-

  • ফুডপান্ডা
  • ফুড পিয়ন
  • কুক কাপ
  • ফুট টং
  • হাংরে নাকি ইত্যাদি।

এরকম আরো অনেকগুলো মোবাইল অ্যাপ রয়েছে, এ সমস্ত ফুড ডেলিভারি অ্যাপ এ রেজিস্ট্রেশন করা হয়ে গেলে। অ্যাপের মাধ্যমে গ্রাহক আপনার খাবার অর্ডার করবে।

রাইডার এসে আপনার খাবার নিয়ে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিবে। মাস শেষে আপনি ফুড ডেলিভারি অ্যাপের কোম্পানি থেকে টাকা পেয়ে যাবেন।

২। ক্রাফটিং ব্যবসা

ক্রাফটিং বিদেশে বেশ জনপ্রিয় একটি ব্যবসা। সাধারণত ঘর সাজানোর জন্য অনেক মানুষ এগুলো কিনে থাকে।

বেশ কিছু ক্রাফটিং আইডিয়া:-

  • জামার মধ্য রং দিয়ে ডিজাইন
  • সেলাইয়ের ডিজাইন
  • কাগজ দেব বিভিন্ন শোপিস
  • ফ্লোরাল জুয়েলারি
  • ছবি আঁকা ও ফ্রেম তৈরি করা ইত্যাদি

এছাড়াও পুতি দিয়ে বিভিন্ন পণ্য তৈরি করেও বিক্রি করতে পারেন।

৩। বুটিক হাউজ

বুটিক হল একটি সৃজনশীল পেশা। আর বুটিক হাউজের মাধ্যমে আপনি একটা মৌলিক পেশায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন। মোটামুটি ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা দিয়ে, শুরু করতে পারেন বুটিক হাউজের ব্যবসা।

বুটিক হাউজের উপর ট্রেনিং নেয়ার জন্য বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

উল্লেখযোগ্য কিছু বুটিক ট্রেনিং প্রতিষ্ঠান হল:-

  • বিসিক
  • ঘরকন্যা
  • বাংলাদেশ মহিলা সমিতি
  • প্রতিবেশী ট্রেনিং সেন্টার

তো মূলত এই বুটিং হাউজের ব্যবসা করেও আপনি ভালো পরিমাণের একটি আর্নিং জেনারেট করতে পারেন।

শেষ কথা:- আমাদের আজকের এই পোস্টটি আপনার কাছে কেমন লাগলো? যদি ভালো লেগেই থাকে তাহলে শেয়ার করে দিবেন। আর আমরা চেষ্টা করেছি এই একটা পোস্ট এর মাধ্যমেই মেয়েরা ঘরে বসে ইনকাম করতে পারে এমন সকল মাধ্যম তুলে ধরার। তবে আপনার কাছে যদি কিছু মিসিং মনে হয়ে থাকে বা আপনার কাছে কোন আইডিয়া থাকে তাহলে সেটি আমাদের কমেন্ট সেকশনে জানাতে পারেন। আমরা সেই আইডিয়াটিও আমাদের পোস্টে যুক্ত করার চেষ্টা করব।

তো আজকের মত বিদায় নিচ্ছি এখানেই দেখা হবে পরবর্তী আরনিং রিলেটেড কোন পোস্টে ততক্ষণ পর্যন্ত নিজের খেয়াল রাখবেন এবং সর্বদা ভালো থাকবেন এবং ন্যায়ের পক্ষেই থাকবেন। আজকের মতো এখানেই টাটা আল্লাহ হাফেজ

Leave a Comment

Item added to cart.
0 items - 0.00৳