অনলাইনে ব্যবসা করে টাকা ইনকাম করার ১২টি উপায় ২০২৫

By hemalbhuiyan62@gmail.com

Published On:

আসসালামু আলাইকুম,

অনলাইনে ব্যবসা করে ইনকাম করা যায় এরকম বারোটি পথ বা উপায় নিয়ে সাজানো হয়েছে আমাদের আজকের আর্টিকেল। তাই আপনি যদি google এ প্রতিনিয়ত সার্চ করে থাকেন অনলাইন বিজনেস আইডিয়া লিখে, আর সেরকম সুন্দর কোন রেজাল্ট আপনি না পেয়ে থাকেন। তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য ভীষণ উপকারী। কারন আমরা এই একই পোষ্টের মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি, আপনি কিভাবে অনলাইন ব্যবসা করতে পারেন এবং কি ব্যবসা করতে পারেন। আর সেই সাথে আরো জানানোর চেষ্টা করেছি সেরা কিছু প্রোডাক্ট বিক্রি করার আইডিয়া।

তাই আপনি মাত্র একটি পোস্টেই অনলাইন বিজনেস আইডিয়া এবং কি প্রোডাক্ট বিক্রি করলে খুব সহজেই দ্রুত ইনকাম করতে পারবেন তা জানতে পারবেন। তো চলুন অযথা বেশি কথা না বাড়িয়ে মূল পোস্টে চলে যাওয়া যাক।

বর্তমানে সবাই অনলাইন বিজনেস করতে চাই কিন্তু অধিকাংশ লোক এটাই বুঝতে পারে না যে কিভাবে শুরু করবে। অনলাইন বিজনেস আইডিয়া গুলো অনেক সহজ হয়ে থাকে। কিন্তু অনলাইন বিজনেস সম্পর্কে আপনার পরিপূর্ণ ধারণা না থাকলে, আপনি কখনোই সফল হতে পারবেন না। আর অনলাইন বিজনেস এর সবচেয়ে বড় বেনিফিট হল। আপনি যে কোন সময় যে কোন জায়গা থেকেই আপনার ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারবেন।

আপনার নির্দিষ্ট কোন জায়গায় বসে থাকা লাগবে না, অনলাইন বিজনেস মাধ্যমে আপনি আপনার জীবন অনেক সুন্দর করে তুলতে পারবেন। তো আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে ১২টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া শেয়ার করব। তার ভিতরে যে কোন একটি বিজনেস ও যদি আপনি শুরু করতে পারেন। তাহলে আপনি প্রতিমাসে অন্তত এক লক্ষ টাকার উপর ইনকাম করতে পারবেন ইনশাল্লাহ। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।

তো অন-লাইন বিজনেস করতে হলে, আপনার দুইটি জিনিস থাকতেই হবে, আর তা হলো একটা ভালো ল্যাপটপ বা কম্পিউটার আর একটা ভালো ইন্টারনেট সংযোগ।  হতে পারে আপনার কাছে এখন ল্যাপটপ বা কম্পিউটার নেই, তারপরও পোস্টটি সম্পন্ন পড়ে শেষ করুন যাতে ভবিষ্যতে কাজে আসে।

১. ড্রপ শিপিং

যদি আপনার কাছে ইনভেন্টরি ফায়ার হাউস না থাকে কিন্তু আপনি তারপরও অনলাইনে প্রোডাক্ট বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে চান। তাহলে আপনি ড্রপ শিপিং বিজনেস শুরু করতে পারেন। ড্রপ শিপিং বিগনেস করতে হলে আপনার কোন প্রোডাক্ট কয় করে বিক্রি করতে হবে না।

তার মানে হল জিরো ইনভেস্টমেন্ট জিরো রিক্স। আর ড্রপ শিপিং একমাত্র বিজনেস যাতে কোন প্রকার লোকসান হওয়ার সম্ভাবনা নেই। আর ড্রপ শিপিং করতে হলে আপনার কোন প্রোডাক্ট এর মালিক হওয়ার প্রয়োজন নেই। আপনার শুধু ওয়েবসাইটের প্রয়োজন, আপনি শুধু যে প্রোডাক্ট গুলো বেশি চলে এসে প্রোডাক্টগুলো আপনার ওয়েবসাইটে লিস্ট করবেন।

তারপর থেকে যেই ওয়েবসাইট থেকে প্রোডাক্ট ক্রয় করবে তার থেকে আপনি কমিশন পেতে থাকবেন, আর একটা কথা অবশ্যই মাথায় রাখবেন আপনার ওয়েবসাইট থেকে বাংলাদেশ বা ইন্ডিয়ান কেউ প্রোডাক্ট ক্রয় করবে না। যারাই আপনার ওয়েবসাইট থেকে প্রোডাক্ট ক্রয় করবে তারা ইউরোপিয়ান বা আমেরিকান হবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন আপনার কত টাকা ইনকাম হতে পারে?

২.ই-কমার্স স্টোর

ই-কমার্স স্টোর তৈরি করে সেখানে প্রোডাক্ট বিক্রি করে টাকা ইনকাম করুন। আপনি Shopify, who কমার্সে একাউন্ট খুলে অ্যামাজন বিজনেস করতে পারবেন। একবার যদি আপনি অ্যামাজনের ঠিকঠাকমতো প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারেন, তাহলে আপনি এক বছর অন্তত দুই কোটি টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে অনেক মানুষ আছে যারা শুধু অ্যামাজন বিজনেস করে মিলিনিয়ার হয়েছে। উদাহরণ হিসাবে আপনি পাকিস্তানের সাঈদ আনোয়ার ও কামরান খানকে দেখতে পারেন, যারা শুধু অ্যামাজন এর প্রোডাক্ট বিক্রি করে মিলিনিয়ার হয়েছে।

৩.ট্রেডিং 

তো বন্ধুরা ট্রেডিং হলো বর্তমান সময়ের সবচেয়ে লাভজনক অনলাইন বিজনেস গুলোর মধ্যে একটি। ট্রেডিং করতে হলে আপনাকে ট্রেডিং ভাল করে জানতে হবে। আর অনেক টাকা ইনভেস্ট করতে হবে, কিন্তু ভালো করে ট্রেডিং না শিখে ট্রেডিং করতে গেলে আপনার অনেক টাকার লোকসান হতে পারে। তাই না বুঝে কখনোই ট্রেডিং করবেন না।

আর আপনি যদি ট্রেডার হতে চান তাহলে আপনাকে কমপক্ষে এক বছর সময় নিয়ে ট্রেডিং শিখতে হবে। এবং অনেক পরিশ্রম করতে হবে, আর একবার যদি আপনি প্রফেশনাল ট্রেডার হতে পারেন। তাহলে বাকি সব বিজনেস এটার সামনে কিছুই না। বাকি বিজনেস গুলোতে আপনি সারা মাস কাজ করে যদি দুই লাখ টাকা ইনকাম করতে পারেন, তাহলে এক ঘন্টা ট্রেডিং করে আপনি চার থেকে পাঁচ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

৪. ভিডিও এডিটিং

বর্তমান সময়ে মার্কেটিং করার জন্য সবচেয়ে বেশি ভিডিও কনটেন্ট ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এজন্য ভিডিও টিউটরের চাহিদা ব্যাপক হারে বেড়ে চলেছে, বিভিন্ন ছোট কোম্পানিগুলো তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস মানুষের কাছে তুলে ধরার জন্য ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে থাকে। আর ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করতে একজন ভালো ভিডিও এডিটর এর প্রয়োজন হয়।

আর তারা সেই ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করার জন্য একজন দক্ষ ভিডিও এডিটর কে হায়ার করে থাকে, আর প্রতিটি ভিডিওর জন্য একজন ভিডিও এডিটর কে ২ থেকে ৩০০ ডলার ব্যয় করে থাকে। আর বিশেষজ্ঞরা বলেন বর্তমান সময়ে ভিডিও এডিটিং এমন একটাই স্ক্রিল যেটার ভ্যালু কখনই কমবে না। তো আপনিও চাইলে খুব সহজেই ভিডিও এডিটিং শিখে আপনার নিজস্ব এজেন্সি বিল করতে পারেন।

৫. ফটোগ্রাফি

যদি আপনি ছবি তুলতে পছন্দ করেন, তাহলে এই ছবিগুলো আপনার জন্য প্রফিটেবল বিজনেস এর পরিণত হতে পারে। আপনি বিভিন্ন জায়গার ছবি তুলে আই স্টোক বা শাটারস্টক এ আপলোড করলে প্রতিটি ডাউনলোড এর জন্য কমিশন পেতে থাকবেন। এই বিজনেসটা শুরু করতে হলে আপনার হাই কোয়ালিটি ক্যামেরা ও ল্যাপটপ এর প্রয়োজন হবে।

আপনি ফটোগ্রাফি বিজনেস থেকে প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন। শুধু হাই কোয়ালিটি ছবি তুলে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে।

এখন চলুন দেখে নেওয়া যাক অনলাইনে কোন প্রোডাক্ট বিক্রি করলে কোন সময়ের মধ্যে সাকসেস হতে পারবেন

অনলাইনে পাঁচটি সেরা প্রোডাক্ট বিক্রি করার আইডিয়া

বর্তমানে আমাদের দেশে অনলাইন বেস যে বিজনেস গুলো রয়েছে এই বিজনেস গুলো কিন্তু প্রচুর প্রচুর চাহিদা বাড়ছে। অনলাইন বেস প্রতিটা প্রোডাক্টটি কিন্তু অনেক অনেক সেল হয়। এবং অনেক নতুন নতুন উদ্যোক্তা কিন্তু তৈরি হচ্ছ। অনলাইন বিজনেস গুলোর মাধ্যমে।

অনলাইন বিজনেস করার সবচেয়ে বড় একটি সুবিধা হচ্ছে আপনার এখানে দোকানে কোন ঝামেলা নেই, কর্মচারী কোন ঝামেলা নেই মেনটেনেন্স এর কোন ঝামেলা নেই । আপনি খুব সহজে ঘরে বসে কিন্তু অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। তবে আর একটা বিষয় অনলাইনে বেস যে বিজনেস গুলো আছে। অনেকে আমরা যারা নতুন তরুণ উদ্যোক্তা নতুন নতুন ব্যবসা করতে চাচ্ছে, তারা আসলে একটা কনফিউশনে থাকে যে প্রোডাক্ট খুঁজে পায়না।

কি প্রোডাক্ট নিয়ে সে অনলাইনে ব্যবসা করবে সেটা কিন্তু সে খুঁজে পায়না তাদের জন্য আমি টপসেল অনলাইন বেস্ট বিজনেস প্রোডাক্ট নিয়ে আপনাদের সাথে কথা বলব এই প্রোডাক্ট গুলো থেকে হয়তো আপনি কোন একটা হয়তো কোন একটা প্রোডাক্টের আইডিয়া হয়তো আপনার ভালো লাগবে।

৬. ইনডোর গার্ডেনিং

গার্ডেনিং টুলস গুলো আছে সেগুলো যদি আপনি অনলাইনে সেল করতে পারেন। দেখুন আমাদের শহর অঞ্চলগুলোতে কিন্তু এখন দেখবেন আপনি বিভিন্ন বাসাবাড়িতে যান, দেখবেন ঘরের বারান্দায় ছাদে বিভিন্ন ধরনের লাইট ল্যান্ড বিভিন্ন ধরনের আর্টিফিশিয়াল প্ল্যান গুলো কিন্তু তারা সাজিয়ে রাখছে। লাইট প্লান বা আর্টিফিশিয়াল প্ল্যান গুলো কিন্তু অনলাইনে আপনি বিজনেস করার সবচেয়ে বেস্ট ওয়ে।

বাংলাদেশে কিন্তু তেমন কোনো অনলাইনে এরকম একটা বা দুইটা ছাড়া তেমন কোন বড় ফেসবুক পেইজ বা ওয়েবসাইট বলেন অনলাইনে তেমন নেই। তা আপনার এখন একটু স্কোপ আছে আপনি ইনডোর গার্ডেনিং এগুলো নিয়ে কাজ করেন বা ইনডোর গার্ডেনিং এ অনেক এক্সেসরিজ আছে সেই এক্সেসরিজ গুলো আপনি অনলাইনে সেল করেন খুব ভালো বিজনেস করতে পারবেন।

৭.বিশুদ্ধ প্রোডাক্ট বিক্রি করা

অনলাইনে দেখবেন এই প্রোডাক্টগুলো কিন্তু প্রচুর পরিমাণে চলে। যেমন ঘানিতে ভাঙা সরিষার তেল, খাঁটি মধু, ঘি, ঘানি, এরকম আরো অনেক প্রোডাক্ট আছে। এগুলো মানুষ এখন অনলাইন থেকে কিনতেই খুবই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। আপনাদের যদি পাইকারি বা খুচরাই কোন খাঁটি মধু বা ঘি ঘানিতে ভাঙ্গা তেলের প্রয়োজন হয়। তাহলে আপনারা ইয়ারা নামে এক শপ এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

আপনারা একদম কম দামে তাদের কাছ থেকে প্রোডাক্ট গুলো নিয়ে নিজেকে অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।

তো তাদেরকে পেতে হলে আপনি ফেসবুকে গিয়ে ইয়ারা শপ নামে সার্চ করতে পারেন তাহলে তাদেরকে পেয়ে যাবেন।

৮.হাতের তৈরি খাবার বিক্রি

হাতের তৈরি খাবার গুলো মানুষ খেতে কিন্তু অনেক পছন্দ করে, যেমন বিভিন্ন ধরনের নারু, কেক, বিস্কুট, চানাচুর, এরকম আরো অনেক ধরনের খাবার আছে। আপনি যদি অনলাইনে ফেসবুক পেইজ বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্যবসার নাও করতে পারেন। তবে যে অনলাইন ফুড ডেলিভারীর অ্যাপ আছে যেমন:- ফুডপান্ডা, পাঠাও ফুড , এগুলো মাধ্যমেও কিন্তু আপনি প্রোডাক্ট বিক্রি করে খুব ভালো সেল পেতে পারেন। তার সাথে একটা ভালো পরিমাণ ইনকাম ও করতে পারেন।

৯. কাস্টমাইজড গিফট শপ

অনেকেই দেখবেন বিভিন্ন অনুষ্ঠানের সময় কিন্তু বিভিন্ন ধরনের গিফট খুঁজে বেড়াই। কিন্তু তাদের মনের মত গিফট কিন্তু কোথাও পায়নি। আমাদের দেশে কিন্তু তেমন ভালো কোন গিফট শপ নেই অনলাইনে। আমাদের মিডিয়াম বাজেটের মধ্যে যারা যারা খোঁজে আপনি তাদেরকে বিভিন্ন ধরনের ক্যাটাগরি ওয়াইস টার্গেট করে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাস্টমাইজ গিফট তৈরি করে দিতে পারেন।

অথবা আপনি তাদেরকে বিভিন্ন ধরনের গিফট তৈরি করে তাদের বাজেটের মধ্যে তাদেরকে সাজেস্ট করতে পারেন। খুব ভাল কিন্তু এটা বিজনেস করতে পারবেন। আর এই বিজনেস টি যদি আপনি দাঁড় করাতে পারেন তাহলে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

১০. পেইন্টিং এর বিজনেস আইডিয়া

প্রিন্টিং প্রোডাক্ট নিয়ে ব্যবসা করা। বর্তমানে অনেকেই নিজেদের ঘর ডেকোরেশন করার জন্য বা ঘরটাকে সাজিয়ে রাখার জন্য, কিন্তু ঘরের ভিতর বিভিন্নজনের পেইন্টিং দিয়ে কিন্তু গোটা ডেকোরেশন করে বা সাজিয়ে রাখে। অনলাইনে কিন্তু খুব ভালো বর্তমানে চলছে এ বিজনেস টি। আপনি একটু অনলাইনে সার্চ দেন দেখবেন অনেক অনেক ভালো অনেক প্রোডাক্ট কিন্তু সেল হয় বর্তমানে।

আপনার যদি নিজেরা পেইন্টিং করতে পারেন ভালো, করতে আর যদি না পারেন এমন একজন লোকের সাথে যদি পরিচিত থাকে আপনার যে পেইন্টিং খুব ভালো পারে। আপনি তার কাছ থেকে বিভিন্ন ধরনের পেইন্টিং গুলো করিয়ে নিয়ে। ইউনিক ইউনিক সুন্দর সুন্দর পেইন্টিং গুলো করিয়ে নিয়ে আপনি কিন্তু সেটা অনলাইনে সেল করতে পারেন। অথবা অনেক ধরনের ওয়েবসাইট আছে যেখানে অনেক ভালো পাওয়া যায়।

সেই সমস্ত ওয়েবসাইটে  যদি আপনার লাইসেন্স থেকে থাকে। সেই সমস্ত পেন্টিং গুলো ডাউনলোড দিয়ে বাঁধিয়ে কিন্তু অনলাইনে সেল করতে পারেন খুব ভালো বিজনেস হবে।

১১. কিডস এন্ড মাদার কেয়ার প্রোডাক্ট

বর্তমানে আমাদের দেশে এটা কিন্তু এখন অনলাইনে এখন অনেক চলে। আপনি কেমন কোনো ভালো কিন্তু ওয়েবসাইট নাই, যেখানে বাচ্চাদের ফিজিক্যালি অনেক দোকান আছে। কিন্তু তেমন কোন ভাল ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেইজ নাই যারা অনলাইনে প্রোডাক্ট গুলো ডেলিভারি দেয়া। খুব কম সংখ্যক আছে , আপনি যদি বাচ্চাদের বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট আছে, বা বাচ্চাদের মা দের জরুরি অনেক ধরনের প্রোডাক্ট আছে। যেগুলো হচ্ছে তারা ঘরে বসেই খুব তাড়াতাড়ি হাতের কাছে পেয়ে যেতে চায়।

আপনি সেই প্রোডাক্টগুলো একটু রিসার্চ করে প্রোডাক্টগুলো বাছাই করে ক্যাটাগরি ওয়েস্ট আলাদা করে কিন্তু আপনি অনলাইনে সেল করতে পারেন। খুব ভালো বিজনেস করতে পারবেন।

১২.অনলাইনে বই বা স্টেশনেঋ প্রোডাক্ট গুলো বিক্রি করা 

দেখুন এখানে প্রথমেই বলব আপনার যদি বই পড়তে ভালো লাগে, বিভিন্ন ধরনের প্রকাশনী। বা বিভিন্ন ধরনের লেখক সম্পর্কে আপনার আইডিয়া থাকে, তবে আপনি কিন্তু বইয়ের ব্যবসাটা শুরু করতে পারেন। এবং বইয়ের ব্যবসার পাশাপাশি বাংলাদেশ দেখুন বইয়ের কিন্তু খুব কম সংখ্যক rokomari.com এ রকম আরও একটা দুইটা আপনার অনলাইন সেলিং যে ওয়েবসাইটগুলো বা পেইজগুলো আছে সেটা আছে।

আপনার যদি বইয়ের ইউনিক ইউনিক কিছু এমন কিছু বই আছে যেটা হচ্ছে, ফিজিক্যাল দোকানে পাওয়া যায় না। বাট আপনার কাছে যদি এরকম কোন কালেকশন থাকে সেটা আপনি অনলাইনে সেল করতে পারেন। খুব ভালো বিজনেস কিন্তু করতে পারবেন, এবং বইয়ের ব্যবসার পাশাপাশি স্টেশন এর প্রোডাক্ট আছে দরকারি স্টেশনের অনেক প্রোডাক্ট আছে আপনি প্রোডাক্টগুলো কিন্তু অনলাইনে সেল করতে পারেন।

শেষ কথা:-

মূলত উপরের দেওয়া এই সমস্ত অনলাইন বিজনেস করেই আপনি খুব তাড়াতাড়ি স্বাবলম্বী হতে পারেন। উপরের লিস্টে থাকা কোন বিজনেস আইডিয়াটি আপনার সবচাইতে ভালো লেগেছে তা কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আর হ্যাঁ অনলাইনে বিজনেস করে ইনকাম করা যায় এরকম প্রত্যেকটি আইডি আমরা খুঁজে বের করে এই পোস্টে অ্যাড করার চেষ্টা করেছি। তবে আপনার যদি পার্সোনাল কোন আইডিয়া থেকে থাকে তাহলে সেটি আমাদের কমেন্ট সেকশনে জানাতে পারেন, আপনার আইডিয়াটি পছন্দ হলে আমরা পরবর্তীতে আপনার আইডিয়াটি ও আমাদের পোস্টে যুক্ত করব।

সবশেষে পোস্টটি কেমন লাগলো? তা অবশ্যই কমেন্ট সেকশনে লিখবেন যদি সিটেফোঁটা ভালো লেগেই থাকে তাহলে বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করবেন। আর আপনি যদি অনলাইন ইনকাম রিলেটেড পোস্ট প্রতিনিয়ত করতে পছন্দ করেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটের সঙ্গেই থাকুন ধন্যবাদ।

Leave a Comment

Item added to cart.
0 items - 0.00৳